ফিরিয়ে আনুন জিমেইল থেকে পাঠানো মেইল

প্রেমিকাকে মেইল করতে গিয়ে সেই মেইল ভুল করে বসের এড্রেসে পাঠিয়ে দিয়েছেন? দশ সেকেন্ড পর মনে হলো হায় হায় কি হলো এটি!!! হ্যা এমন সমস্যার কথা চিন্তা করেই জিমেইল থেকে পাঠানো মেইল ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ফিরিয়ে আনতে পারবেন। হ্যা এমন সমস্যার কথা চিন্তা করেই জিমেইল একটি বিশেষ ব্যাবস্থা চালু করেছে। এখন থেকে জিমেইল দিয়ে পাঠানো মেইল ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ফিরিয়ে আনতে পারবেন।  অনেকের কাছে হয়তো এটি পুরনো খবর। নতুন খবরটি হলো জিমেইল এই সিস্টেমটি ৫ সেকেন্ড থেকে বাড়িয়ে ৩০ সেকেন্ডে নেয়া হয়েছে। কথা না বাড়িয়ে কাজটি কিভাবে করবেন সেটি বলা যাক। জিমেইলে লগইন করার পরে ওপরের ডানে Settings-এ ক্লিক করুন এবং General ট্যাবে থাকা অবস্থায় Undo Send:-এ Enable Undo Send চেক করে ড্রপ ডাউন থেকে ৩০ নির্বাচন করে সেভ করুন।
আর যদি General ট্যাবে Undo Send না থাকে তাহলে Labs ট্যাবে যান। এবার Undo Send-এর অপশন Enable বাটন নির্বাচন করে সেভ করুন। এবার General ট্যাবে এসে দেখুন Undo Send এসেছে। ব্যস, এবার থেকে মেইল করলে ওপরে Undo আসবে, যা স্থায়ী হবে ৩০ সেকেন্ড। এমতাবস্থায় Undo-তে ক্লিক করলে সেন্ড করা মেইল কম্পোজে ফিরে আসবে। তবে কিছু ব্রাউজারের পুরোনো সংস্করণ জিমেইল ল্যাব সমর্থন করে না, সে ক্ষেত্রে এই সুবিধা পাবেন না।




_________________________________________

ভুল ই-মেইল পাঠিয়ে চিন্তিত, বাতিল করুন পাঠানো ই-মেইল


বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে পরিবর্তিত হয়ে গেছে আমাদের জীবনযাত্রার পদ্ধতি। আগে কাউকে কোন বার্তা পাঠাতে হলে লিখতে হত চিঠি, দেশে হলে পৌঁছাত ৩ দিনে, বিদেশে হলে ১৫ দিনের কমে খুব একটা পেত না। সময় বদলেছে, এখন চিঠির স্থান দখল করে নিয়েছে ইলেকট্রনিক চিঠি বা ই-মেইল।
আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনে আমরা নানান মেইল পাঠিয়ে থাকি। কখনো কি এমন হয়না, একজনকে পাঠাতে গিয়ে আর একজনকে পাঠিয়ে দিই, গুরুত্বপূর্ণ বার্তা মনের অজান্তে ভুলভাল লিখে পাঠিয়ে দিই? ফল: বিজনেস ডিল নষ্ট নয়তো বসের বকুনি খাওয়া। আচ্ছা এমন যদি হত পাঠানো মেইলটা আবার এডিট করা যেত, প্রাপকের মেইল এড্রেসটা একটু বদলে দেয়া যেত, তবে কেমন হত?
সেই কাংখিত সুযোগটা মেইল সিস্টেমে যোগ করল প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল তাদের জিমেইল সার্ভিসে। এমন সমস্যায় পড়ে গেলে জিমেইলের ানডু সেন্ট ল্যব ব্যবহার করে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই তা সংশোধন বা প্রত্যাহার করে নিতে পারবেন।
কিভাবে করবেন? জি মেইলে লগিন করে ওপরের ডানে settings-এ যান। এবার Labs ট্যবে ক্লিক করুন। এখান থেকে undo send ল্যাবটি খুঁজে নিয়ে এর Enable রেডিও বাটন সিলেক্ট করে পেজের একদম নিচে এসে Save changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। এটি একটিভ করলে আপনার মেিল এড্রেসটি সেটির তালিকা ভুক্ত হয়ে যাবে। তাই যে কোন মেইল পাঠানোর ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত সেটি প্রত্যাহারের সুযোগ থাকবে।
এবার Settings এর General ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে Undo Send এর Send Cancelletion Period: থেকে কত সময়ের মধ্যে বাতিল করতে চান তা নির্ধারণ করে দিন। এবার পেজের নিচে এসে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। এখন থেকে যখনই কাউকে মেইল পাঠাবেন, জিমেইলের ওপরে পপ আপে Your message has been sent এর সাথে Undo দেখাবে। Undo চাপলে তৎক্ষণাৎ সেটি বাতিল হবে এবং কম্পোজার ওপেন হবে। এবার সংশোধন করে ঊদ্দীষ্ট ব্যক্তিকে পাঠিয়ে দিন।
প্রযুক্তি আমাদের জীবনটাকে সহজ সাবলীল গতি এনে দিয়েছে। তাই প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার জানা আমাদের একান্ত প্রয়োজন।
সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন আমার ব্লগ থেকে। http://www.know2sultan.mobie.in

এখন থেকে ইমেইলের(Gmail) ইনবক্স মেসেজের আপডেট পান মোবাইল এসএমএস এর মাধ্যমে বিনামূল্যে !!

ইমেইল যার কাছে প্রয়োজনীয় সেই জানে ইমেইল নটিফিকেশনের গুরুত্ব কতটূকু। জিমেইলের ক্ষেত্রে আপনি নিচের টিপস অনুসরন করলে ইমেইল আসার ২ মিনিটের মধ্যেই মোবাইলে গুগল থেকে এসএমএস পাবেন। গুগল জিমেইলের জন্য সরাসরি এসএমএস সাপোর্ট দেয় না। তাই আমরা একে একটু ভিন্নভাবে কনফিগার করে এসএমএস নটিফিকেশন পেতে পারি। আমরা গুগল API কোড ট্রিগ্রার করি জিমেইলে এবং নতুন ইমেইলটি গুগল ক্যালেন্ডারে অটো ইভেন্ট সেট করে। গুগল ক্যালেন্ডার থেকে এসএমএস আমাদের পাঠায়।

১। কাজের শুরুতে প্রথমে জিমেইল একাউন্টে লগিন করুন এবং সেটিংস এ ক্লিক করুন।
২। Levels ট্যাবে গিয়ে create new Label এ ক্লিক করে হুবুহু "sendsms" নামে একটি লেবেল ক্রিয়েট করুন।
৩। এখন Filter ট্যাবে গিয়ে Create new Filter এ ক্লিক করুন। এখানে আপনাকে বলে দিবে হবে যে আপনি নির্দিষ্ট কারো ইমেইল নটিফিকেশন নিতে চান নাকি সব ইমেইলের নটিফিকেশন নিতে চান।
সব ইমেইলের নটিফিকেশন চাইলে Has the words এর ঘরে   is:inbox লিখতে হবে। then click  create filter with this search ক্লিক করুন এবং Apply the label অংশে sendsms সিলেক্ট করে দিন। create filter চাপুন। এখন জিমেইলের কাজ শেষ।
৪। এবার এই লিঙ্কে ক্লিক করলে নতুন একটি উইন্ডো খুলবে। 
৫। পরের ধাপে  গুগল API এর কোড দেখতে পারবেন। এখানে Resources- Current Project's Triggers এ ক্লিক করুন।
৬। No triger set. Click to setup a new triger এ ক্লিক দিয়ে সেটিং করুন এই ভাবে- 
Run boxএ sendsms select করুন, Event Bos এ Time-Driven তারপর Minutes timer তারপর Every Minute Select করুন। তারপর Save এ ক্লিক করার পর অথোরাইজেশন চেক করার জন্য পারমিশন চাইতে পারে...তাহলে authorize এ ক্লিক দিবেন । তারপর আবার Save বাটনে চাপ দিবেন।(এটি খুব গুরুত্তপূর্ণ )।
৭। এবার যেতে হবে গুগল ক্যালেন্ডারে। এই লিঙ্কে গিয়ে সেটিং এ যান। তারপর Settings এ যান। 
এখানে general tab এ India এবং টাইম জোন GMT+5.30 নির্বাচন করুন।
৮। Mobile setup ট্যাবে যান এখানে বাংলাদেশ সিলেক্ট করে আপনার মোবাইল নাম্বারটি  দিন। ভেরিফিকেশন কোড পাঠালে ভেরিফাই করুন।

৯। Calender ট্যাবে নিচের মত করে সেটিং করুন। যেমন - By Default reminder via = 0
এবং বিভিন্ন রিমাইন্ডার হিসেবে এসএমএস সিলেক্ট করে দিন। এখানে যেরকম আছে ঠিক সেরকম করবেন।
এছাড়া ও ল্যাব অংশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ টুলস রয়েছে যা নটিফিকেশন সিস্টেমে আপনার কাজে লাগতে পারে। যেমন আপনি চান আপনাকে যে রাত ১ থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত কোন এসএমএস নটিফিকেশন না পাঠায়।
________________________________________________________________________
এখন আপনার সকল কনফিগারেশন কম্পলিট হয়েছে। নতুন কোন মেইল এলে সাথে সাথেই এসএমএস দিয়ে এলার্ট করা হবে।
সব কিছু ঠিক আছে কিনা তা টেস্ট করতে আপনি অন্য কোন একাউন্ট থেকে নিজের ইমেইল এড্রেসে ইমেইল পাঠিয়ে দেখতে পারেন( ইমেইল পাঠানোর সময় বডি টেক্সটে ২-৩ টা ওয়ার্ড না লিখে ৬-৭ লাইনের টেক্সট লিখবেন)। তবে জিমেইলে লগিন অবস্থায় থাকলে আপনাকে নটিফিকেশন দিবে না।
কোন জায়গায় বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন। শুভ রাত্রি।


আপডেট ঃ ধন্যবাদ। যারা আমাকে আপনার সমস্যা জানিয়ে মেইল করেছেন। আমি একটা জিনিস চেক করলাম আপনাদের সবার ভুল ৫ ও ৬ নং অংশে। সবাই ট্রিগ্রার সেট করতে পারেন নি। জানি না কেন এ ভুলটা বেশির ভাগ মানুষ করেছেন। মনে রাখবেই এই খানে একবার সেভ বাটনে চাপ দেয়ার পর Authorize এর জন্য পারমিশন চায়। মনে রাখবেন Authorize এ ক্লিক দেয়ার পর আবার এই সেভ বাটনে ক্লিক দিতে হয়।

আপনারা সবার সব কাজ ঠিক মত করেছেন, কিন্তু সেভ বাটনেই ক্লিক দেন নি !!

সময় থাকলে ঘুরে আস্তে পারেন  - এইখানে ।

কম্পিউটার USER PASSWORD হ্যাক করা এতো সহজ !!!!


কম্পিউটার ইউজার পাসওয়ার্ড হ্যাক করবেন যেভাবে ...।
******উইন্ডোজ এক্সপি এর জন্য******
১ কম্পিউটার স্টার্ট করুন
২ কম্পিউটার এর login স্ক্রীন আসবে
৩ এক সাতে কীবোর্ড এর ctrl+alt+delet এইটা চাপ দিলে একটা নতুন উইন্ডো শো করবে । এখানে একটা USER BOX আরেকটা PASSWORD BOX দেখা যাবে ।
৪ এখানে আপনি লিখবেন USER BOX এ administrator এবং PASSWORD BOX টা খালি রাখবেন ।
৫ ====OK==== দিন
**************
=====****এবার আপনাদের কে দেখাব কি ভাবে আপনার উইন্ডোজ এক্সপি এর administrator এ PASSWORD হ্যাক করা না যায়****=====
১ START >SETTING>CONTROL PENAL >ADMINISTATIVE TOOLS >COMPUTER management > system tools>local user and ….>user> এইখানে আপনি সকল user দের দেখবেন >administrator >right click >set password > gust & administrator password দেন > administrator & gust এর উপরে একটা select করে right click ore >properties > general >disable >ok
২ আপনি চাইলে অন্যের user password হ্যাক করতে পারবেন old password না দিয়ে ।
==============bye windows xp==============
==================================================
Thank you.

কম্পিউটার এর Active Password না জেনে Password পরিবতন করুন।


আজ আমি আপনাদের দেখাব কি ভাবে কম্পিউটার এর Active Password না জেনে কিভাবে Password  পরিবতন করবেন।
প্রথমে Start ---->  Computer Select  -->Right Button Select--->Manage--->System Tools Local User And Groups      click ----->Click User--> এখন আপনার কাঙ্কিত ইউজার টি সিলেক্ট করে মাউস এর ডান বাটন প্রেস করুন -->এখন set password------>proceed---->এ ক্লিক করে আপনার নতুন এবং Conform Password টি দেন ।তাহলে আপনার কাঙ্কিত ইউজার এর Active Password পরিবতন হয়ে যাবে। নিচে Screen short দেয়া হল।


ভাল লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন    

আপনার ফোল্ডারকে সাজান বিভিন্ন রূপে।

আজ আমি আপনাদের একটি সফটওয়্যার নিয়ে কথা বলব।এর নাম Windows paper XPএ মাধ্যমে আপনি আপনার পিসির বিভিন্ন ফোল্ডারের টেক্সট কালার,বেকগ্রাউন্ড কালার, বেকগ্রাউন্ড ইমেজ চেঞ্জ করতে পারবেন।এতে আপনার ফোল্ডারগুলো দেখতে আরো আকরসনীয় হবে।
প্রথমে এখান থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।তারপর এটি ইনিস্টল করুন।
প্রথমে Select Folder এ ক্লিক করে কোন ফোল্ডারটির পরিবর্তন চাচ্ছেন সেটি সিলেক্ট করুন।এবার যদি ফোল্ডারটির বেকগ্রাউন্ডে কোনো ইমেজ দেখতে চান তাহলে Change Image এ ক্লিক করে কোন ইমেজ চান সেটি সিলেক্ট করুন।এবার Text color পরিবর্তন করতে চাইলে Change Text Color এ ক্লিক করে Color সিলেক্ট করন।তারপর Exit এ ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
ফোল্ডারটি খুলে দেখুন কাঙ্খিত পরিবর্তন এসেছে কিনা।স্ক্রীনসর্ট শহ দেখতে ভিজিট করুন http://cotips.freehostia.com

অদৃশ্য ও নামবিহীন ফোল্ডার তৈরী করতে পারেন?না পারলে ব্লগটি আপনার জন্যই!


অদৃশ্য ও নামবিহীন ফোল্ডার তৈরী করতে পারেন?না পারলে ব্লগটি আপনার জন্যই!


মজার একটা টিপস আজ আপনাদের শিখাব।আমি মনে করি এটা একটা ভুতুড়ে টিপস।পিসিতে ফোল্ডার তো আমরা যে কেউ তৈরী করে পারি, তাই না? কিন্তু আদৃশ্য ফোল্ডার এবং নাম বিহীন ফোল্ডার কে বানাতে পারেন?যদি কৌশলটি না জেনে থাকেন তাহলে আজই শিখে বন্ধুদের চমকে দিন।

প্রথমে বলি,কীভাবে নাম বিহীন ফোল্ডার তৈরী করবেন Start Menu এ গিয়ে Character Map লিখে অপশনটি ওপেন করুন।নিচের ছবির মত একটি উইন্ডো ওপেন হবে।ছবিটিতে 1,2,3 দেয়া আছে।প্রথমে ছবিতে ১ নং এ  Blank Character টিতে মাউস পয়েন্টার রেখে ক্লিক করুন।এবার ২ নং এ Select অপশনটা ক্লিক করুন।৩ নং এ Copyলেখাটা ছবিতে Active করা নয় ,আপনি Select ক্লিক করলেই Active হবে।

এবার Character Map উইন্ডোটা Minimize করে রাখুন।
এবার ধরুন আপনি নামবিহীন ফোল্ডারটা ডেস্কটপে খুলবেন।সাধারণভাবেই  ডেস্কটপে গিয়ে মাউসের Right বাটনে ক্লিক করে New Folder খুলবেন। এবার নতুন খোলা ফোল্ডারটি Renameএ ক্লিক করে Ctrl+V চেপে Enter চাপুন।নিচের ছবির মতই আপনার ফোল্ডারটি নামবিহীন হয়ে যাবে।

এবার চলুন দেখি কীভাবে ফোল্ডারটি অদৃশ্য করতে হয়।নামবিহীন ফোল্ডারটির সামনে মাউস পয়েন্টার এনে Right Click করে Properties সিলেক্ট করুন।এবার নিচের ছবিটি দেখলে অনেকেই বুঝে ফেলবেন কি করতে হবে। খুব সোজা,Customize সিলেক্ট করে Change Icon এ যাবেন, সেখানে একটা Blank Icon দেখতে পাবেন।সিলেক্ট করে ok করুন।
 ব্যস কাজ শেষ আপনার ফোল্ডারটি অদৃশ্য হয়ে গেল। ফোল্ডারটি দৃশ্যমান করতে Refresh করুন প্রতিবার Refresh এ ফোল্ডারটির অবস্থান আপনি দেখতে পাবেন,আগের মতই ফোল্ডারটি দৃশ্যমান করতে পূর্বের ন্যায় Icon Change  এ গিয়ে যে কোনো একটি Icon বসিয়ে দিন।

ক্যারিয়ার গড়ুন সফটওয়্যার ডেভেলাপমেন্টে

আপনি যদি সফটওয়্যার ডেভেলাপমেন্টে আসতে চান তাহলে পাড়ি দিতে হবে বহুপথ, জানতে হবে অনেক কিছু। টেকনোলজির প্রায় অনেক বিষয় সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। আর কোন জ্ঞান যে কখন কাজে লাগে বা আগামীতে লাগবে নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। অধিক ব্যাকগ্রাউন্ড নলেজ কোন কাজ দ্রুত এবং কার্যকর পদ্ধতিতে করতে সহয়তা করবে। 

আমি ডেক্সটপ এবং মোবাইল সফটওয়্যার ডেভেলাপমেন্ট এ আসতে চাইলে যা যা করতে হবে তার সম্পর্কে লিখব। ডেক্সটপ সফটওয়্যারে গেলে আপনি যে অন্য কোন লাইনে যেতে পারবেন না তা কিন্তু নয়। বরং সকল কিছুতেই পরে কনভার্ট হতে পারবেন। কারন সকল প্রোগ্রামিং এর স্টাইল একই। আর কোন এপ্লিকেশন তৈরির লজিকগুলো একই, লজিক অনুসরন করে আপনি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে তা ইম্পলিমেন্ট করবেন। এর জন্য আপনি জাস্ট একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ খুব ভালভাবে শিখবেন, তারপর অন্য প্রোগ্রামিং ল্যংঙ্গুয়েজে এক্সপার্ট হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। পরবর্তীতে খুব সহজেই মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলাপমেন্টে অথবা ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলাপমেন্টে যেতে পারেন।
প্রোগ্রামিং জগতের প্রথমে আপনাকে যেটা জানতে হবে তা হল সি এবং সি প্লাস প্লাস ল্যাঞ্জুয়েজ। তারপর ডেক্সটপ সফটওয়্যার যদি ডেভেলাপ করতে চান তাহলে এর টুলকিট নিয়ে কাজ করতে পারেন। মোবাইল এপ্লিকেশনের জন্যও আলাদা সফটওয়্যার ডেভেলাপমেন্ট টুলকিট রয়েছে।


১। সিঃ আপনি যদি শিখতে চান তাহলে অনলাইনে যদি সি এর বাংলা টিউটরিয়াল খুঁজেন তাহলে খুব একটা পাবেন না। যারা সি এর টিউটরিয়াল লেখা শুরু করেছে তারা কেউ শেষ করে যান নি। অর্ধেক লিখে আর কোন খবর নাই। যাই হোক, আমি ওনাদের দোষ দিব না। কারন ধৈর্য শেষ থাকে না। যদি কোন দিন সম্ভব হয় আমি হয়ত বাংলাতে সি এর পূর্ণাজ্ঞ টিউটরিয়াল তৈরি করে দিব। কিন্তু যথারীতি ধৈর্য নাই, এর জন্য করা হয় না।


সি  শেখার জন্য আপনি নিটনের "সবার জন্য সি" বইটা পড়তে পারেন। আমি এটাই পড়েছিলাম।

২। সি প্লাস প্লাসঃ  সি এর ব্যাপারে মোটামুটি ধারনা নেয়ার পর আপনি আসবেন সি প্লাস প্লাসে। সি প্লাস প্লাস অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ল্যাঞ্জুয়েজ। অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ফিচারটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ, এটা ভাল করে শিখতে হবে। সি প্লাস প্লাসের ক্ষেত্রেও আপনি নিটনের "অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং-সি প্লাস প্লাস" বইটা পড়তে পারেন।


কিভাবে পড়বেনঃ সি যখন পড়া শুরু করবেন দেখবেন যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আপনার ধৈর্য থাকছে না। আর অনেক কিছুই হয়ত বুঝবেন না। তবুও একটু কষ্ট করে পড়ে যাবেন। পুরো বইটা আস্তে আস্তে পড়তে থাকবেন এবং কোডগুলো কম্পাইল করতে থাকবেন। বেশি বেশি করে কোড কম্পাইল করবেন, কারন আপনি বইয়ের লেখাগুলো রিডিং পড়ে যতটুকু শিখবেন তারচেয়ে বেশি শিখবেন কোড কম্পাইল করে। প্রতিটি কোডের অর্থ বোঝার চেষ্টা করবেন। আর কোন সমস্যা হলেই গুগলে আপনার প্রশ্ন লিখে সার্চ করবেন। অথবা আমাকেও নক করতে পারেন।

সি এবং সি প্লাস প্লাসের প্রতিটি বই কমপক্ষে তিনবার করে মোট ছয়বার পড়বেন এবং কোড বুঝে বুঝে কম্পাইল করবেন। তবুও যদি কোন জায়গায় জায়গায় বোঝার সমস্যা থাকে, ব্যাপার না, রিয়েল টাইম ইম্পলিমেন্ট করতে গেলে পুরো বিষয়টা বুঝে যাবেন।

আমার পড়ার স্টাইল হল পুরো বইটা একবার বুঝি আর না বুঝি পুরোটা রিডি পড়া আর কোন রকম বুঝেই সোর্সকোড কম্পাইল করা। তখন দেখা যেত ১০০% এর মধ্য মাত্র ১৫% বুঝেছি। আবার বইটা পড়লে দেখা যায় যে আগে যেগুলো বুঝি নি পরের বার পড়ে ৪৫% বুঝেছি। আরেকবার পড়লে দেখা যায় ৭০% বোঝা যায়। এটুকুই যথেষ্ট, আর বাকীগুলো দেখা যায় রিয়েল টাইমে কোন এপ্লিকেশন ডেভেলাপ করতে গেলে শিখা হয়।

আবার অনেক দেখেছি পড়ার স্টাইল ভিন্ন। এরা যদি ধরুন ২৫ নাম্বার পেইজে কোন লাইন বুঝে না তাহলে এই ২৫ নাম্বার পেইজ নিয়েই সারাদিন পড়ে থাকে। যতক্ষন না বুঝে ততক্ষন থেমে থাকে। আমার ধারনা এই প্রক্রিয়ার ধৈর্য আর থাকে না। তাই আমি একটানা পড়ে যাই...বুঝলে তো বুঝলাম...না বুঝলে নাই...পরে কোন একটা সময় দেখা যায় বুঝে যাই। যাই হোক আপনি কিভাবে পড়বেন এটা আপনার ব্যাপার।

৩। টুলকিটঃ  আপনি যদি কোন একটি সাধারন এপ্লিকেশন মূল সি বা সি প্লাস প্লাস ল্যাঞ্জুয়েজে লিখতে যান তাহলে হাজার হাজার লাইন লিখে তারপর বানাতে হবে। এর জন্য এপ্লিকেশন ডেভেলাপমেন্টের দ্রুততার জন্য আমরা টুলকিট ব্যবহার করে থাকি। এতে অনেক কিছু আগেই তৈরি করা থাকে। আপনাকে শুধু জাস্ট জানতে হবে কোডের ব্যবহার কিভাবে করতে হবে।

ডেক্সটপ সফটওয়্যার ডেভেলাপমেন্টে আপনি কোন টুলকিট ইউজ করবেন তা নির্ধারন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি জাস্ট উইন্ডোজ এক্সপি বা সেভেনের জন্য এপ্লিকেশন তৈরি করতে চান তাহলে মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ইউজ করতে পারেন। এর সাহায্য বানানো এপ্লিকেশন উইন্ডোজ ছাড়া আর কোথাও রান করবে না। এ ক্ষেত্রে আমার পছন্দ কিউট ফ্রেমওয়ার্ক। এটা ক্রসপ্ল্যাটফরম। তার এ দিয়ে আপনি উইন্ডোজ, লিনাক্স, ম্যাকের জন্য এপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবেন। আবার আপনি মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলাপমেন্টে নকিয়ার সিম্বিয়ান, মিয়োমো ডিভাইসের জন্য গেমস, সফটওয়্যার তৈরি করতে পারেন। এছাড়াও necessitas ইউজ করে এর দ্বারা তৈরি এপ্লিকেশন এনড্রয়েডে চালাতে পারবেন। ১৯৯২ সালে ট্রলটেক কিউট ফ্রেমওয়রর্ক নিয়ে আসে। ২০০৮ সালে নকিয়া একে কিনে নেয়। ২০১২ সালে ডিজিয়া একে কিনে নেয়। ডিজিয়া ঘোষনা দিয়েছে, খুব শ্রীঘ্রয় কিউট দিয়ে এনড্রয়েড, iOS এবং উইন্ডোজ ৮ ফোনের জন্য এপ্লিকেশন তৈরি করা যাবে।


যাই হোক, আপনি একই সাথে ডেক্সটপ এবং মোবাইলের সকল প্ল্যাটফরমের জন্যই এপ্লিকেশন তৈরি করার সুযোগ পাচ্ছেন।

কিউট ফ্রেমওয়ার্কঃ কিউট ফ্রেমওয়ার্ক এর সকল তথ্য পাবেন - http://qt.nokia.com
এটা শিখতে হলে আপনি নিচের তিনটি বইয়ের যে কোন একটি ভাল করে পড়লেই হবে। বই পড়ার ক্ষেত্রে পরামর্শ হল সত্যিকার অর্থে শিখতে চাইলে যে বইটা পড়বেন সেটা পুরোটা প্রিন্ট করে ফেলবেন। টাকা যা খরচ হওয়ার হবে। টাকা খরচ না করলে শেখা যায় না।
বইঃ 
১। C++  GUI Programming with Qt 4 (2nd Edition)
২। Foundations of Qt Development
৩। The Book of Qt 4: The Art of Building Qt Applications
আরো অনেক অনেক বই আছে। এই তিনটা বই আসলেই অনেক ভাল। যে কোন একটা ভাল করে পড়লেই হবে। আমি ২ নাম্বার বইটা পড়েছিলাম। বইয়ের ডাউনলোড লিঙ্ক দিলাম না, কারন এই বইগুলো নেটে খুব সহজেই পাওয়া যায়। প্রথমদিকে একটা সমস্যায় পড়েছিলাম, বইয়ে কোডগুলো আছে এগুলো কম্পাইল করলে দেখি কম্পাইল হয় না, আবার অনেক কোড পুরোটা দেয়া নাই। আসলে সকল বইয়ে কোডের গুরুত্বপূর্ণ কোডের অংশগুলো থাকে আর কোডের ব্যাখ্যা থাকে। বইয়ের সাথে example source code নামে আরেকটা ফাইল পাওয়া যায়, গুগলে সার্চ করে ডাউনলোড করে নিবেন। এতে পুরো কোড দেয়া আছে।

ভিডিও টিউটরিয়ালঃ এক্ষেত্রে খুব সমৃদ্ধ ভিডিও টিউটরিয়াল আছে। ইউটিউবের ব্রায়ানের এই চ্যানেলটিদেখতে পারেন। এখানে ১০১ টি ভিডিও টিউটরিয়াল আছে। 

ডকসঃ    ডেভেলাপারদের সুবিধার জন্য কিউটের এই ডকুমেন্টেশনটি অনেক সুন্দর করে সাজানো একটি ডকুমেন্টেশন। দেখতে পারেন এই লিঙ্কে।

সোর্সকোডঃ কিউট টুলকিটে খেয়াল করলে দেখবেন এখানে প্রায় ২০০ এর মত সোর্সকোড দেয়া আছে। এগুলো দেখবেন। বুঝে বুঝে কম্পাইল করবেন। বই সারাদিন ধরে রিডিং পড়ার চেয়েও সোর্সকোড নিয়ে কাজ করলে অনেক বেশি শেখা যায়। দরকার হলে দেখে দেখে কোডগুলো খাতায় লিখবেন। দেখবেন অনেক শেখা হচ্ছে।

কিউট এপসঃ  এখানে আছে কিউটের হাজার হাজার এপ্লিকেশন, সফটওয়্যার, গেমসসহ অনেক কিছু। সবগুলোরই সোর্সকোড সাথে দেয়া আছে। সোর্সকোড ভাল করে দেখে বোঝার চেষ্টা করবেন কোন কোড কিভাবে ইউজ করে কোন লজিকে এপ্লিকেশনটি বানানো হয়েছে। অনেকসময় আবার কোড কম্পাইল করলে দেখবেন কাজ করছে না। এর মানে এই নয় যে কোডে ভুল। দেখা যায় যে বেশিরভাগ এপ্লিকেশন লিনাক্স প্ল্যাটফরমকে কেন্দ্র করে বানানো হয়েছে। আবার কোন এপ্লিকেশন চলতে হলে সাপোর্টিভ আরো ফাইল দরকার হয়।

কিউট ডেভেলাপার নেটওয়ার্কঃ হাজার হাজার ডেভেলাপারদের সমাবেশ এখানে। তাদের তৈরি বিভিন্ন এপ্লিকেশন যেমন পাবেন তেমনি আপনার কোন প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা থাকলে এখানে করতে পারেন। 

কিউট ফোরামঃ প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার ক্ষেত্রে ফোরাম হল সবচেয়ে উপযোগী মাধ্যম। কিউটের শক্তিশালী ২ টি ফোরাম রয়েছে। কিউট ফোরাম এবং কিউট সেন্টার । প্রায় ২০০১ সাল থেকেই লক্ষের অধিক বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে প্রশ্ন করেছে কিউট ডেভেলাপাররা। সুতরাং আপনি এখান থেকে ভাল কিছুই পাবেন।


কিউট ডাউনলোডঃ  আপনি নেট থেকে কিউট ফ্রেমওয়ার্ক ডাউনলোড করতে পারেন। এর জন্য QT SDK ডাউনলোড করতে পারেন। মাত্র ১ জিবি ! লিঙ্ক নেন – http://qt.nokia.com/downloads/
অথবা,
QT SDK ডাউনলোড করতে না চাইলে কিউট ক্রিয়েটর (৫৮ মেগা) এবং কিউট ডিজাইনার ( ৩২৮মেগা) ডাউনলোড করবেন। আমি এটাই ইউজ করি। তবে সবচেয়ে ভাল হল QT SDK ডাউনলোড করা, এটাতে সব কিছু দেয়া আছে। কোন লোকেশন দেখিয়ে দেয়া লাগে না। এটা প্রায় দেড় জিবি। 

কিউট ফ্রেমওয়ার্ক ইন্সটলঃ আপনি যদি কিউট SDK ডাউনলোড করেন থাকেন তাহলে এই একটি ফাইল ইন্সটল করলেই হয়ে যাবে। আলাদাভাবে কানেক্ট করতে হবে না। এখানে ক্রিয়েটর, ডিজাইনার , এসিস্টেন্ট, কমান্ড লাইনসহ সবকিছু দেয়া আছে। সকল প্ল্যাটফরমের সাপোর্ট এটিতে আছে। তবে এটিতে কম্পাইল হতে বেশি সময় নেয়। তাই আমি নিচেরটি ইউজ করি।
অথবা-
আর আমি যেটা ইউজ করি কিউট ক্রিয়েটর (৫৮ মেগা) এবং কিউট ডিজাইনার ( ৩২৮মেগা)। এই দুটি ডাউনলোড করার পর আপনাকে এই দুটির মধ্যে কানেক্ট করতে হবে। কিউট ক্রিয়েটর Open করুন। এখন Tools-Option- QT4 – ডানদিকে Add – তারপর এই(c:\qt\4.7.4\bin\qmake.exe) লোকেশনে qmake কে দেখিয়ে দিন। আর বেশির ভাগ ইউজার ভুল করে C:\Qt\4.7.4\qmake\qmake.exe লোকেশন দেখিয়ে দেয়। so be careful.

কোড কম্পাইলঃ যদি ব্রায়ানের ভিডিও টিউটরিয়ালে খুব সুন্দরভাবে দেখানো আছে, তবুও একটু ডেমো দেই কিভাবে কোড কম্পাইল করবেন।  কিউট ফ্রেমওয়ার্কে বেশিরভাগ সময় আপনাকে কাজ করতে হবে QT CREATOR/SDK নিয়ে। আর এর কাজ করার স্টাইল হচ্ছে প্রথমে এটি একটি .pro এক্সটেনশনের প্রজেক্ট তৈরি করে। মেইন ফাইল দিতে হয়। সাথে আরো অনুসাঙ্গিক ফাইল ইচ্ছা হলে দেয়া যায়।
যাই হোক hello.pro নামে প্রজেক্ট বানালাম।  এর জন্য প্রথমে QT creator – File – New File or project – Other Project- Empty QT project- hello.pro – Next-Next-Finish ।
এখন সি প্লাস প্লাসের মূল ফাইল তৈরি করব। তাই এখন আবার QT creator – File – New File or project – C++ – C++ Source File – hello.cpp – Next-Next-Finish . এখানে নিচের কোড লিখে রান বাটনে চাপ দিন।
123456789
#include <QApplication>
#include <QLabel>
int main(int argc, char *argv[])
{
QApplication app(argc, argv);
QLabel *label = new QLabel("<h2>Hello Qt!</h2>");
label->show();
return app.exec();
}
view rawhelloQt.cppThis Gist brought to you by GitHub.


ধন্যবাদ সবাইকে। শুভ কামনা রইল সবার জন্য।

গুগল অনুবাদককে ব্যবহার করুন আপনার সাইট অনুবাদ করতে


গুগল ট্রান্সলেটর বা গুগল অনুবাদক সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। তবে আপনি ইচ্ছা করলে আপনার সাইটেই গুগল অনুবাদকের সুব্যবস্থা রাখতে পারেন। যার মাধ্যমে অতিথি আপনার সাইটেই একটি লিংকে ক্লিক করে আপনার সাইটে অনূদিত রূপ দেখে নিতে পারেন।
গুগল অনুবাদক সম্বন্ধে বেশি কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করলাম না। ট্রান্সলেটর বিখ্যাত গুগলের অসাধারণ সব সেবার মধ্যে অন্যতম একটি সেবা যার সম্বন্ধে কমবেশি সবাই জানে। তবুও যারা জানেন না, তাদের জন্য বিষয়টা একটু পরিষ্কার করি। গুগল ট্রান্সলেটর কোন লেখা, প্যারাগ্রাফ বা সমগ্র একটি সাইটকেই এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রূপান্তরিত করতে পারে মুহুর্তের মধ্যেই। তবে সব ভাষা এখনো গুগল ট্রান্সলেটর সাপোর্ট করে না। যেমন বাংলা ভাষাকে অনুবাদে ব্যর্থ গুগল। তবে পৃথিবীর অনেক বহুল ব্যবহৃত ভাষাই গুগল সাপোর্ট করে। যেমন ইংরেজী থেকে পর্তুগীজ, জার্মান, রাশিয়ান, আরবি ইত্যাদি ইত্যাদি।
এবারে আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি আপনার সাইটে অনুবাদক যুক্ত করতে পারেন। অনুবাদ যুক্ত করতে হলে আপনার সাইটের সাইডবারে একটি উইজেট (Widget) প্রয়োজন হবে। উদাহরণস্বরূপ, মনে করুন, আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে অনুবাদক যুক্ত করবেন। আসুন জেনে নিই কী কী করতে হবে।
প্রথমে এই সাইটটি ভিজিট করুন। ভিজিট করে নোটপ্যাডের ফাইলটি ডাউনলোড করুন। এখানে আপনি কোডগুলো পাবেন। কোড অনেক বড় বিধায় টেকটিউনস এ দেয়া গেলনা বলে দুঃখিত। কোডগুলো কপি করে নোটপ্যাড বা ওয়ার্ডপ্যাড এ পেস্ট করুন। এবার আপনাকে ধৈর্য্য সহকারে বেশ কিছুক্ষণ খাটতে হবে।
লক্ষ্য করে দেখুন, প্রতিটি ছোট ছোট প্যারায় http://translate.google.com/translate?u=http://PutYourURLhere&amp; ইত্যাদি আছে। আপনার কাজ হবে পুট ইয়োর ইউআরএল লেখাটা কেটে আপনি যেই সাইটে অনুবাদক ব্যবহার করতে চান, সেই সাইটের ঠিকানা লিখা। মনে রাখবেন, http://সহ আপনার সাইটের ইউআরএল শুরু হবে u=এর পর এবং সাইটের .com বা এগুলোর পরেই কোন স্ল্যাশ ছাড়াই & থেকে শুরু হবে। এবং এগুলোর মধ্যে একটি স্পেসও পড়তে পারবে না।
খুবই সতর্কতার সাথে কাজটি শেষ হলে আপনার ওয়ার্ডপ্রেসের ড্যাশবোর্ড থেকে widget এ ক্লিক করে টেক্সট উইজেট নিন। কোডগুলো পেস্ট করে সেভ করুন। এবার অন্য একটি ব্রাউজার দ্বারা আপনার সাইটটি চেক করুন। দেখবেন, ভাষার উপরে ক্লিক করলে ঐ ভাষায় আপনার সাইট অনূদিত হয় কি না। যদি হয়, তাহলে বুঝবেন আপনার কাজ সফল। আর যদি না হয়, তাহলে মন্তব্যের ঘরে সমস্যা লিখে জানান।
মূল কাজে যাবার আগে আপনি যদি একটু উদাহরণ দেখতে চান, তাহলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন। ডানদিকের সাইডবারের একদম নীচ থেকে দুই নম্বর উইজেটটি থেকে পছন্দমত ভাষার উপর ক্লিক করুন। এবার নতুন একটি উইন্ডোতে আপনার কাঙ্খিত ভাষায় অনূদিত হয়ে মূল সাইটটি প্রদর্শিত হবে।

সম্পূর্ন ফ্রিতে ওয়েব হোস্টিং


প্রথম শুরুতে সবাইকে সালাম।আমি আজকে এমন একটি সাইটের কথা বলতে যাচ্ছি যা দিয়ে বিনামূল্যে ও সম্পূর্ন ফ্রিতে ওয়েব সাইট,ব্লগ বা ফোরাম তৈরি করতে পারবেন।এই সাইটি সম্পর্কে অনেকে হয়ত জানেন আবার অনেকে জানেন না।যারা জানেন না এই টিউনটি তাদের জন্য লিখলাম।আসা করি নতুন টিউনদের কাজে আসবে।ফ্রিতে ওয়েব হোস্টিংএর সুবিধা গুলো হলোঃ
  • ২৫০ মেগাবাইট জায়গা।
  • ৬ গিগাবাইট মান্থলি ট্রানস্ফার।
  • ৩টি mySql ডাটাবেস।
  • ৫টি এড-অন ডোমেইন।
  • ৫টি সাব ডোমেইন।
  • ভিস্তা পেনেল।
  • পাসওয়ার্ড প্রটেকটেড ফোল্ডার।
  • অটোমেটিক ইনস্টলার।
  • FTP একাউন্ট।
  • ব্রাউজার ফাইল মেনেজার।
  • ওয়েভ মেইল।
  • POP মেইল একাউন্ট।
  • পার্ক ডোমেইন।
  • Php মাইএডমিন।
  • ক্লাস্‌টার্ড সার্ভার।
যা ফ্রিতে রেজিষ্ট্রেশন করলে পাবেন।যার সাহায্যে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা অটোমেটিক ইনস্টল করে তৈরী করতে পারবেন সম্পূর্ন এ্যাড বিহীন আপনার সাইট।তাহলে আর দেরি কিসের। তারাতারি Sign Up করুন। Sign Up করতে Username এর জায়গায় সাইটের নাম হবে, Password এর জায়গায় আট টি পাসওয়ার্ড এবং Email Address এ জিমেইল একাউন্ট ব্যবহার করবেন তারপর Site Category আপনার সাইটি কেমন হবে তা দিয়েদিন, Site Language দিন Security Code দিয়ে register এ ক্লিক করুন।তারপর আসবে13.jpgক্লিক করুন।
এর পর Image Verification নামে
23.jpg
এই রকম বক্স আসবে তারপর Type the two words: নিচে শুদ্ধ ভাবে টাইপ করতে হবে উপরে যা দেয়া থাকে in throughout এই ভাবে টাইপ করুন তার পর register ক্লিক করুন। বেস হয়ে গেল আপনার সাইট, what’s next? নিচে 1) এ ক্লিক করে verify কাজটুকু করে ফেলুন। রেজিষ্ট্রেশনের পর সাইটের নাম http://www.yourname.co.cc হবে। এবার saved এ ক্লিক করে আপনার তথ্য ডাউনলোড করুন বা কপি করুন।করার পর
  • Control Panel
  • Control panel user name
  • Control panel password
  • Control panel URL
  • FTP user name
  • FTP password
  • FTP host name
  • File system path
  • MySQL user
  • MySQL password
  • MySQL host
  • MySQL port
  • Domain name ইত্যাদি পাবেন।
এই তথ্য দিয়ে আপনার পিসিতে সার্ভার অটোমেটিক ইনস্টল এ্যাপলিকেশনের মাধ্যামে ডেভেলপ করুন আপনার সাইট। বিস্তারিত ভিস্তা পেনেলে গিয়ে দেখুন। আর একটি কথা বলা দরকার রেজিষ্ট্রেশ করতে Internet Explorer ব্যবহার করুন তারাতারি হবে।কারন অনেক সময় Mozilla Firefox এ Image Verification হয় না।আজ আপাতত শেষকরছি।
ধন্যবাদ।

কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট হিসেবে নিজের একটি ওয়েবসাইট


কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট হিসেবে নিজের একটি ওয়েবসাইট না থাকলেই যেন নয় । তা ছোট আকারের হোক, অথবা বড় হোক । ওয়েবসাইট বানানোর ক্ষেত্রে আমরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কনটেন্ট ম্যামেজমেন্ট স্ক্রীপ্ট ইউজ করি। এক্ষেত্রে জুমলা সবচেয়ে বেশ ইউজ হয়। এ পোস্টে জুমলাতে মোটামুটি এক্সপার্ট হওয়ার জন্য যা যা করতে হবে বা যে টিউটরিয়ালগুলো কাজে আসবে তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়ার চেষ্টা করেছি।

 তবে জুমলা নিয়ে কথা বলার আগে বলি, একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য অনেকগুলো ধারাবাহিক কাজ করতে হয়। বর্ননার সুবিধার্থে
সহজ করে ধারনা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে ।

১। আপনার ওয়েবসাইটের নাম নির্ধারন এবং এই নামটি রেজিস্ট্রেশন । একে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন বলে।
২। আপনার ওয়েবসাইটে গান, মুভি বা তথ্য যাই রাখতে চান না কেন তা একটি হার্ডডিস্কে রাখতে হবে । এই হার্ডডিস্ককে হোস্টিং ধরে নিন। এই হোস্টিং রেজিস্ট্রেশন।
৩। ডোমেইন ও হোস্টিং নেম সার্ভার বা DNS SEVER এর মাধ্যমে কানেক্ট করা ।

এই গেল সাধারন কাজ । এবার আপনি আপনার ভিজিটরকে সাইট কি রকমভাবে দেখাতে চান এটা আপনার ব্যাপার। এক পেজের html এ করতে পারেন, বিভিন্ন টুল বা সফটওয়্যার যেমন microsoft front page, dream weaver আরো সফট এর মাধ্যমে ড্রাগ এবং ড্রপ এর মাধ্যমে খুব সহজেই করতে পারেন। এছাড়া php, javascript,css, ajax, htmt5 প্রোগ্রামিং ল্যাঞ্জুয়েজের এর মাধ্যমে আপনার সাইটকে রাঙ্গিয়ে তুলতে পারেন। তবে আমি মনে করি ওয়েব ডেভেলাপার না হতে চাইলে কোড এর a-z না জেনে,কোড ইউজ জানা সবচেয়ে বেশি গুরুত্মপূর্ণ । মানে কোন কোড কি কাজ করবে তা জানা,আপনি শুধু কপি পেস্ট করে বসিয়ে দিবেন।

আর কোন কোড এর ঝামেলায় না যেতে চাইলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন অপেনসোর্স কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট স্ক্রীপ্ট । nstu osn থেকে আপনাকে দ্রুপাল এবং জুমলার সম্পর্কে ধারনা দেয়া হবে । আমি এখানে কোন টিউটরিয়াল বা ধারনা দিচ্ছি না। আমি জাস্ট লিঙ্ক দিয়ে দিব। যার আগ্রহ আছে সে এই লিঙ্কগুলো থেকে শিখে নিতে পারবে। আর কোন জায়গায় সমস্যা হলে গ্রুপে পোস্ট দিবেন। এক্সপার্টরা তো আছেই......


অবশ্য গুগলে সার্চ দিলে অনেক বেশি শিখতে পারবেন।

১। ওয়েবসাইট এর শুরুর ধাপে করতে হলে আপনি এই লিঙ্ক অনুসরন করতে পারেন।

২ । আর জুমলা সম্পর্কে জানার জন্য এই বইটি ডাউনলোড করতে পারেন। ডাউনলোড লিঙ্ক।
এ ছাড়াও আপনি জুমলার বিভিন্ন টিউটরিয়াল পাবেন এখানে -
a. এখানে
b. এখানে
c. এখানে
d. এখানে


জুমলা ফ্রী, কিন্তু এর মানসম্মত টেমপ্লেট কম্পনেন্ট ,প্লাগইন, মডিউল এর বছরে সার্ভিস চার্জ দিতে হয়। জুমলা API নিয়ে কাজ করে নতুন ক্রিয়েটিভ কিছু করতে পারবে, এই আশা রইল । তাছাড়া এমন কোন ডায়নামিক সাইট বানাতে পারবে যা মানুষকে শিখাবে + নিজেও শিখবে । 

এই বলে যদি লেখাটা শেষ করি, ব্যাপারটা এরকম দাঁড়াল, নদীর মাঝখানে এনে ছেড়ে দেয়া । যাই হোক, গুরুত্মপূর্ণ কথা হল জুমলাতে API ব্যবহার করে বিভিন্ন সার্ভিস বা কন্টেন্ট বানাতে চাইলে http://api.joomla.org/ তে ভিজিট করবেন।

কাজগুলো করলে আরো অনেক বিষয়ে ধারনা পাওয়া যাবে। যেমন - লোকালহোস্ট



  শুধুইমাত্র জুমলা নিয়েই নয় আরো বিভিন্ন cms নিয়ে কাজ, সার্ভার সাইড ল্যাঞ্জুয়েজ php নিয়ে কাজ করা যাবে ; আবার সার্ভার লেভেলের কাজ যেমন রেড হ্যাট সিস্টেম এডমিনিস্ট্রেটরে বিভিন্ন বেসিক কনসেপ্ট বুঝতে হলেও লাগতে পারে। ইন্টারনেট জগতে পুরো পৃকৃতি বা পুরোসিস্টেম কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে তা সম্পর্কে জানতে হল এইসব সহজ বিষয় বুঝা জরুরী। সত্যি কথা বলতে কি, অনেক কিছুই অনেক জায়গায় লাগে । কোনটা কোন জায়গায় লেগে যা তা নির্ধারন করে বলা যায় না ।

ওয়েবডিজাইনার বা ডেভেলাপার হওয়ার জন্য নয়, বরং cse স্টুডেন্টের বেসিক কনসেপ্টের মধ্যেই এগুলো পড়ে 

গুগল ক্যালেন্ডার এসএমএস রিমাইন্ডারঃ দারুণ একটি সেবা


রিমাইন্ডার সম্পর্কে নতুন করে পরিচিত করে দেবার কিছু নেই। আপনার কর্মব্যস্ত জীবনে কখন কী করবেন বা জরুরি কোন মিটিং বা অন্য কোন কাজ যেন কোনভাবেই মিস না হয়, এই জন্য অনেকেই রিমাইন্ডার সেবাটি ব্যবহার করে থাকেন। এটি সাধারণত মোবাইল সেট নির্ভর সেবা। প্রায় সব মোবাইলেই রিমাইন্ডার সেবাটি পাওয়া যায়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় রিমাইন্ডার অপশনটি খুব জটিল প্রক্রিয়ার হয়ে থাকে। যারা অনেক ব্যস্ত থাকেন এবং মোবাইলের এইসব ঝামেলায় সময় ব্যয় করতে চান না, তাদের জন্য অত্যন্ত সহজ একটি সমাধান হতে পারে অনলাইন রিমাইন্ডার। তবে সাধারণত অনলাইন রিমাইন্ডার ইমেইল করে থাকে বা ডেস্কটপ কম্পিউটারে অ্যালার্ম দিয়ে থাকে। কিন্তু সবসময়ই যে আপনি কম্পিউটারের সামনে থাকবেন, এমন তো কোন কথা নেই। সেক্ষেত্রে মোবাইল ফোনই ভরসা। আর মোবাইল ফোন রিমাইন্ডার মানেই আবার সেই ঝক্কি-ঝামেলাময় রিমাইন্ডার অপশন।
আপনার জন্য সহজ ও কার্যকর একটি সমাধান হতে পারে গুগল ক্যালেন্ডারের এসএমএস রিমাইন্ডার সেবা। গুগল ক্যালেন্ডার সম্বন্ধে নতুন করে বলার কিছু নেই। গুগল ক্যালেন্ডারে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো ইভেন্ট যুক্ত করে রাখতে পারেন। এই ইভেন্টগুলোকে শেয়ার করতে পারেন আপনার বন্ধুদের সঙ্গে, যাতে কেউ আপনার কোন ইভেন্ট যেমন জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী ইত্যাদি মিস না করে। এছাড়াও ব্যক্তিগত কাজেও গুগল ক্যালেন্ডারের সেবা প্রশংসনীয়। আপনার নিজের প্রতিটি ইভেন্ট যুক্ত করে রাখলে আপনার ইচ্ছেমতো গুগল ক্যালেন্ডার আপনাকে ইমেইল কিংবা এসএমএস এর মাধ্যমে রিমাইন্ড করবে। পুরো প্রক্রিয়াটা গুগলের অন্যসব সেবার মতই বিনামূল্যের। সুতরাং আপনিও ট্রাই করতে পারেন গুগল ক্যালেন্ডার এসএমএস রিমাইন্ডার সেবা। আসুন জেনে নিই কীভাবে কী করতে হবে।
প্রথমে http://www.google.com/calendar সাইটে গিয়ে আপনার জিমেইল একাউন্টের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করুন। তারপর আপনি ড্যাশবোর্ড থেকে সহজেই যেকোন ইভেন্ট তৈরি করতে পারবেন। আপনার মোবাইল ফোনকে সেটআপ করার জন্য উপরের ডান দিক থেকে সেটিংস অপশনে ক্লিক করুন। মোবাইল সেটআপ ট্যাবে ক্লিক করুন।
কান্ট্রি ড্রপডাউন বক্স থেকে আপনি যেদেশে থাকেন, সেই দেশ সিলেক্ট করুন। এরপরের বক্সে কান্ট্রি কোডসহ আপনার মোবাইল নাম্বারটি লিখুন। এরপর send verification code বাটনে ক্লিক করে কোডটি পাবার জন্য অপেক্ষা করুন। এসএমএস এর মাধ্যমে কোডটি আসলে দ্বিতীয় বক্সে সেটা লিখে ফিনিশ সেটাপ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইল সেটআপ কমপ্লিট।
এবার আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি মোবাইল এসএমএস রিমাইন্ডারটি অ্যাক্টিভেট করতে পারেন। যখন আপনি কোন ইভেন্ট তৈরি করবেন, তখন নিচের অংশে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন অপশনে রিমাইন্ডার নামে একটি ঘর আছে যেটি বাই ডিফল্ট খালি থাকে। Add a reminder লিংকে ক্লিক করলে ড্রপ ডাউন ব্ক্স পাবেন। সেখান থেকে এসএমএস সিলেক্ট করুন। এরপর যথারীতি কতক্ষণ আগে আপনি রিমাইন্ডার এমএসএমটি পেতে চান সেটা সিলেক্ট করুন। সবশেষে সেভ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার তৈরিকৃত ইভেন্টের সঙ্গে একটি এসএমএস রিমাইন্ডার যুক্ত হয়ে যাবে।